প্রতিনিধি 12 August 2025 , 3:05:35 প্রিন্ট সংস্করণ
আনোয়ার হোসেন গোমস্তাপুর উপজেলা প্রতিনিধি
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর ইউনিয়নের তিনপুকর নামক স্হানেপূর্ব শত্রুতার জেরে সালিম সদাগর ও আলিম সদাগর এর নেতৃত্বে আরো অজ্ঞাতনামা প্রায় ৩০- ৩২ জন বিষাক্ত কিটনাশক প্রয়োগ করে ধান ক্ষতি করার অভিযোগ।
উল্লেখ্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ সহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩২জন বিবাদীর। নিম্ন তফশীল বর্নিত সম্পত্তি আমি ও আমার ভাই শফিকুল ইসলাম গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নিকট হইতে ভিপি কেস নং ৩৪/৮৫ মূলে প্রাপ্ত হয়ে মালিক হয়ে এবং খাজনা পরিশোধের মাধ্যমে ভোগদখল করে আসি।এবং চলতি মৌসুমে বর্নিত সম্পত্তিতে আমন ধান রোপন করে পরিচর্যা করি। জমি-জমার পূর্ব শত্রুতার জের ধরিয়া বিবাদীরা আমাদের ভোগদখলীয় বর্নিত সম্পত্তি জোরপূর্বক ভোগদখলের পাঁয়তারা সহ আমাদের খুন-জখম করার হুমকী দিয়া আসে।কিন্তু গত রবিবার( ১২ আগষ্ট) সাড়ে বারোটার সময় উপরোক্ত বিবাদীরা বে-আইনী জনতায় দলবন্ধে হাতে লাঠি-লাদনা, ধারালো অস্ত্র সন্ত্র ও ঘাস মারা কিটনাশক সহ স্প্রে মেশিন নিয়া আমাদের ভোগদখলীয় সম্পত্তিতে অনাধিকারভাবে প্রবেশ করিয়া হালিম সরদার হুকুমে বিবাদীরা স্প্রে মেশিন দিয়া ঘাস মারা কিটনাশক প্রয়োগ করিয়া ধানের ক্ষতি সাধন করে। ঐ সময় বিবাদীরা প্রাননাশ সহ বিভিন্ন প্রকার হুমকী প্রদান করায় ও বিবাদীদের হাতে অস্ত্রসস্ত্র থাকায় প্রানভয়ে আমি বা আমার লোকজন ঘটনাস্থলে গিয়া বাধা প্রদান করিতে পারিনি। পরে পুলিশের জরুরী সেবা ৯৯৯ এ কল করিলে গোমস্তাপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হইলে বিবাদীরা পালিয়ে যায়।বিবাদীরা ধানে বিষ প্রয়োগ করে প্রায় দুই লক্ষ টাকার সাধন করে
এ সময় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাই, কোর্টের রায় অমান্য করে এভাবে জমি দখল করতে আসা কোনভাবে কাম্য নয় এবং তাদের সাথে যদি কোন ব্যক্তিগত শত্রুতা থাকে সেটা ভিন্ন বিষয় কিন্তু ফসল কোন ভাবে নষ্ট করা কোন মানুষের কাজ হয়নি। আমরা প্রশাসনের কাছে তদন্ত করে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
এ বিষয়ে গোমস্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ ওয়াদূদ আলম জানান আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে কোর্টের স্টে অর্ডার বাস্তবায়ন করে আসলাম।