বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তনের সংগ্রাম চালু রাখতে হবে। নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতির ধারা প্রচলন করতে হবে। তিনি বলেন, ‘যদি আমরা ফ্যাসিবাদের উত্থান–পুনরুত্থান না চাই, ব্যক্তি স্বৈরতান্ত্রিক পদ্ধতি অথবা দলীয় স্বৈরতান্ত্রিক পদ্ধতির উত্থান না চাই, সংসদীয় একনায়কতন্ত্র না চাই এবং একদলীয় রাষ্ট্রব্যবস্থা কামনা না করি, তাহলে আমাদের নতুন গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতির ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে।’
ভালো রাজনৈতিক স্থাপনার মধ্য দিয়ে অপরাজনীতির বিলুপ্তি ঘটাতে পারবেন বলে মন্তব্য করেন বিএনপির এই নেতা। তিনি বলেন, ‘সেই রাজনীতির চর্চা আমাদের করতে হবে। রাজনীতিতে প্রতিযোগিতা থাকবে, প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকবে। কিন্তু দিন শেষে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে আমরা সবাই সবাইকে অভিনন্দন জানাব। এটাই আমাদের রীতি হবে।’
রাষ্ট্রীয় পরিবর্তনের সূতিকাগার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ছাত্ররাজনীতির চর্চা থাকতেই হবে উল্লেখ করে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘যাঁরা ছাত্ররাজনীতির বিপক্ষে বলেন বা ছাত্ররাজনীতি বন্ধের কথা বলেন, আমি তাঁদের বিরুদ্ধে। কারণ, রাজনীতির চর্চা শিক্ষাঙ্গন, পাঠশালা হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়, সেখান থেকে জাতীয় রাজনীতির নেতৃত্ব উঠে আসে ক্রমবিকাশের মধ্য দিয়ে।’