মোঃইকরামুল হাসান
মাগুরা মহম্মদপুর উপজেলার ৭ নং পলাশবাড়ীয়া ইউনিয়নের একই গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা মোঃ সেকেন মোল্লার ছেলে মোঃ রফিক (১৫)
সে একই ইউনিয়নের ঝামা বরকাতুল উলুম আলিয়া মাদ্রাসা'র নমব শ্রেণীর ছাত্র।
বর্তমান সময়ের পরিপেক্ষিতে পরিবারের নিকট একটি অ্যান্ড্রয়েড ফোনের দাবি করে ছেলে।যার বর্তমান বাজার মূল্য ১৮০০০ হাজার থেকে ২০০০০ হাজার টাকা মাত্র।
কিন্ত হতদরিদ্র পরিবারের কর্তা মোঃ সেকেন মোল্লা'র সম্ভব হয়নি ছেলে কে একটা মোবাইল কিনে দেওয়া।
পরিবারের সদস্যরা জানায়,
কৃষী কাজ করে সেকেনে কোনোমত পরিবার চালায়। নেই কোনো নিজেস্ব জমি-জমা।অপরে জমিতে শ্রম দিয়ে দিন আনে দিন খায়।
ছেলেকে মোবাইল কিনে দেওয়া তোহ্ বাড়ীর কাছে এমনও দিন আছে মন চায়লেও ভালো কোনো মাছ কিনতে পারে না।
দরিদ্রতার কারনে ছেলের চাহিদা মেটাতে অসম্বাভ হওয়ায় গতকাল মঙ্গলবার আনুমানিক সন্ধ্যা (৬ঃ৩০) ছয়টা ত্রিশ মিনিটে জমিতে ব্যাবহার করা এক্টিভা নামক কৃষী কিটনাশক সেবন করে।
এ সময় কেউ জানতো না সে কিটনাশক সেবন করেছে। কিন্তু কোনো ভাবে তার দাদী দেখতে পারে সে মৃত্যুর সাথে লড়াই করছে এমন অবস্থা দেখে সে চিৎকার করে তার চিৎকারে ছুটে আসে পরিবারের লোকসহ আশেপাশের লোক।
এবং তাকে নিয়ে আশা হয় পাশের গ্রামের চিকিৎসালয়। এবং ঘটনার স্থানে গিয়ে কতর্ব্যরত ডাক্তারের কাছ থেকে জানা যায় তাকে যখন চিকিৎসা কেন্দ্রে নেওয়া হয়ছে তখন তার অবস্থা ছিল খুবই খারাপ।
তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর কিছুটা সুস্থ্য হয়ে ওঠে। পরবর্তী পূর্ণ সুস্থ্যতার জন্য চিকিৎসার কার্যক্রম চালানো হয়।