নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় অনেকেই বলেন নায়েব ও ওয়াবদার কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে পূর্বে যেমন সরকারি জায়গা দখল হয়েছে এখনো তেমনি ভাবে চলছে। তবে ৫ আগস্ট এর পর দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার কারণে এই ধরনের দখলদারিত্ব বেড়েছে। সূত্রে জানা যায় দখলকৃত জায়গা আবার মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে কেনা- বেচা চলছে। বিষয়টি নিয়ে লাউডোব- বানিশান্তা তফসিল অফিসের নায়েব মোঃ ইকবাল হোসেনের সাথে কথা হলে তিনি দখলকৃত জায়গার অবকাঠামোর ছবি দেখিয়ে বলেন বিষয়টি আমি এসিল্যান্ড স্যারকে জানিয়েছি। এর কয়েকদিন পর পুনরায় উক্ত নায়েবের সাথে দেখা করে দখলকৃত স্থানের নির্মাণ কাজ কেন বন্ধ হচ্ছে না জানতে চাইলে তিনি বলেন এসিল্যান্ড স্যারের নির্দেশ মোতাবেক তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ওয়াবদার এক্সএন আশরাফুল আলমকে জানালে তিনি বলেন বিষয়টি তদন্ত করে অচিরেই আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।