ফরিদপুর প্রতিনিধি।
মাহাতিম হাসান রাজা।
ফরিদপুর জেলার সদর থানা কোতোয়ালির ডোমরাকান্দিতে দিনে দুপুরে চুরির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় সদর থানা কোতোয়ালিতে একটি চুরির মামলা দায়ের করেছে ভুক্তভোগী রাসেল বিশ্বাস (৩০)।
মামলা ও ভুক্তভোগী রাসেলের বর্ননা সূত্রে জানাগেছে, রাসেলের ফরিদপুর- যশোর হাইওয়ের নিকটে নিজ বাসায় এ চুরির ঘটনা হয়। তিনি বলেন, ৩১ ডিসেম্বর সকালের দিকে বাসার মেইন গেট দিয়ে বাসার ভিতর ঢুকে মুসা ইব্রাহিম ( শান্ত) (১৮) নামীয় এক ব্যক্তি একটি মোবাইল ফোন (Oppo-F21 Pro উপরে এবং মানিব্যাগ চুরি করে নিয়ে যায়। বিষয়টি সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে সনাক্ত করা হয়েছে। এ এই ঘটনায় চোর সন্দেহে জাদিত মুসা ইব্রাহিম ( শান্ত) (১৮) মোঃ ফরিদ মোলার ছেলে। গ্রামের বাড়ি মাগুরা জেলার, মোহাম্মদপুর থানার, হরেকৃষ্ণপুর গ্রামে।
দিনে দুপুরে চুরির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় সদর থানা কোতোয়ালিতে একটি চুরির মামলা দায়ের করেছে ভুক্তভোগী রাসেল বিশ্বাস (৩০)।
মামলা ও ভুক্তভোগী রাসেলের বর্ননা সূত্রে জানাগেছে, রাসেলের ফরিদপুর- যশোর হাইওয়ের নিকটে নিজ বাসায় এ চুরির ঘটনা হয়। তিনি বলেন, ৩১ ডিসেম্বর সকালের দিকে বাসার মেইন গেট দিয়ে বাসার ভিতর ঢুকে মুসা ইব্রাহিম ( শান্ত) (১৮) নামীয় এক ব্যক্তি একটি মোবাইল ফোন (Oppo-F21 Pro) এবং মানিব্যাগ চুরি করে নিয়ে যায়। বিষয়টি সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে সনাক্ত করা হয়েছে। এ এই ঘটনায় চোর সন্দেহে জড়িত মুসা ইব্রাহিম ( শান্ত) (১৮) মোঃ ফরিদ মোল্লার ছেলে।
এ ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি হলে, পুলিশ খোঁজাখুঁজির পরে তাদের নিজস্ব ট্রাকিং সিস্টেম এবং সিসিটিভির ফুটেজ চেক করে ঘটনার সাথে জড়িত শান্তকে আটক করেন।
জানা যায় যে, মোবাইলটি এসএম টেলিকম-১ এর সোহেল আহম্মেদ (৪১) পিতা- সিদ্দিক আহম্মেদ তার পার্টনার এর কাছে মোবাইলটি বিক্রি করে দিয়েছেন। শান্ত ও সোহেল আহমেদ তারা উভয় বহুদিন ধরে চোরাই মোবাইলের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন।
পরবর্তীতে এস এম টেলিকমে গিয়ে পুলিশ মোবাইল ও মানিব্যাগ সহকারে ২ নম্বর আসামি সোহেল আহম্মেদ (৪১) কে আটক করে পুলিশ। দুজনের নামে কোতোয়ালি থানায় নিয়মিত মামলার রুজু করা হয়েছে। মামলা নং জি আর নম্বর ২ এবং তারিখ ০১-০১-২০২৫ ইং। আটককৃত আসামিদের জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে।
বাদী ভুক্তভোগী রাসেল এবং তার পরিবার আসামীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি কামনা করেছেন।