জামাল কাড়াল বরিশাল
স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পতনের আন্দোলনে পুলিশের ধাওয়ানীতে একটি পা বেঙে গেছে বরিশাল রুপাতলী ২৪ নং ওয়াড কৃতি সন্তান মোঃ রাজিব খানের তীব্র যন্ত্রণায় কাতরাতে হয় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের একজন আহত যোদ্ধা হিসেবে এক সাংবাদিক -এর কাছে নিজের অবস্থা তুলে ধরে তিনি বলেন, 'এরপরও এটা ভেবে স্বস্তি পাচ্ছি যে, একটি পায়ের বিনিময়ে হলেও স্বৈরাচারী হাসিনার পতন দেখতে পারছি- এটাই বড় সান্ত্বনা, বড় সফলতা। তবে মাঝে মধ্যে অনেক কষ্ট পাই পরিবারের অচলাবস্থা দেখে।'বৃদ্ধ মা ও দুই ভাইকে নিয়ে চার সদস্যের সংসার রাজিব খানের। তবে পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ছিলেন তিনিই। তবে চাকরী করে পরিবারের হাল ধরবেন- এমন প্রত্যাশা ছিল বৃদ্ধা মায়ের। রাজিব খান তিনি বলেন, 'বড় ভাই শারীরিকভাবে অসুস্থ হওয়ায় তিনিও কোনো উপার্জন করতে পারছেন না।একটি পায়ের বিনিময়ে হলেও যৈরাচারী হাসিনার পতন দেখতে পারছি'চাকরি করে পরিবারের হাল ধরবেন- এমন প্রত্যাশা ছিল বৃদ্ধ মায়ের, হাল ধরার পরিবর্তে নিজেই এখন পরিবারের বোঝা পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি আমি যেখানে পরিবারের হাল ধরার কথা, সেখানে নিজেই পরিবারের কাছে বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছি।'জানা যায়, অভাব-অনটনের সংসার ও চিকিৎসার জন্য ৫ লাখের বেশি টাকার দেনা নিয়ে পুরো পরিবারটি এখন ডুবতে বসেছে। রাজিব বলেন, '২৪-এর জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলন শুরু হওয়ার পর থেকেই আমি আন্দোলনে অংশ নিই। ৯ জুলাই থেকে প্রতিদিন আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ি। আন্দোলন করতে