মোঃইকরামুল হোসেন:-
মাগুরা জেলার মহম্মদপুর উপজেলার ৭ নং পলাশবাড়ীয়া ইউনিয়নের বেথড়ী গ্রামের বাসিন্দা মোঃ ফরিদ মোল্লার ছেলে মোঃসুজন মোল্লার বাড়ীর ঘরসহ গরু-ছাগল পুড়ে ছারখার হয়ে গেলো, আগুনে পুড়ে মারা যাওয়া গরুটির বর্তমান বাজার মূল্য ১,০০,০০০ এক লক্ষ থেকে ১,২০,০০০ এক লক্ষ বিশ হাজার টাকা মাত্র এবং ছাগলটির মূল্য ২০০০০ টাকা মাত্র ঘটনা স্থানে গিয়ে যানা যায় গতকাল মঙ্লবার সন্ধ্যা ৭ টা থেকে ৮ টার মধ্যবর্তী সময়ে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে
রান্না করার সময়ে কোনো একটা কাজের জন্য রান্না ঘর থেকে অন্য ঘরে প্রবেশ করে ভুক্তভোগী মোঃসুজনের স্ত্রী এসময়ে চুলার আগুন ধীরে ধীরে বেড়ে যায় এক পর্যায়ে রান্না ঘরের বেড়া সহ ঘরের চালে ছড়িয়ে পড়ে ফাঁকা মাঠের ধারে বাড়ীটি হওয়ায় শীত সন্ধ্যার আবহাওয়া মাঠের শীতল বাতাস ধীরে ধীরে বাড়ীতে প্রবেশ করে সেই সাথে আগুনের লেলিহান আরও বহুগুন বাড়িয়ে দেয় এবং পাশে থাকা গোয়াল ঘরে দ্বিগুন ভাবে প্রবাহিত হয় আগুন এ সময় এলাকাবাসী আগুন নিভানোর জন্য মগ, বালতি, কলস সহ ইত্যাদি সরঞ্জাম নিয়ে আগুন নেভানোর কাজে ব্যাস্ত হয়ে পড়ে এলাকাবাসীর অনেক প্রচেষ্টার ফলে উৎতপ্ত্য আগুন নিয়ন্ত্রন করতে সক্ষম হয়, উক্ত আগুন নিয়ন্ত্রন করতে গিয়ে আহত হয় এক মহিলা এলাকাবাসীর মুখে জানা যায় ভুক্তভোগী মোঃসুজন মোল্লা অত্র এলাকার মধ্যে নিম্নবিত্ত পরিবারের ছেলে তার পরিবারে রয়েছে বৌ ছেলে,মেয়ে, বাবা-মা সহ ছয় ৬ জন সদস্য আয়কর যোগ্য মোঃসুজন একাই তার পরিবার পরিজন নিয়ে সংসার চালাতে হীম সীম খেতে হয় মোঃসুজনের ভুক্তভোগী মোঃসুজন একজন দিন মুজুর নেই তার কোনো কৃষি জমি অপরের জমিতে কখনো ইট ভাটায় শ্রম দিয়ে তার জীবন জীবিকা নির্ভহ করে ভুক্তভোগী মোঃসুজন বলে আমি সর্বহারা নেই কোনো সয় সম্বল ছিলো দুইটি গভাদী পশু একটি গরু ও একটি ছাগল তাও পুড়ে শেষ হয়ে গেলো, এখন আমি একে বারেই সর্বহারা হয়ে গেলাম
সর্বশেষ ঘটনা স্থানে উপস্থিত হন মোঃ আহাদুজ্জামান আহদ
প্যানেল চেয়ারম্যান
০৭ নং পলাশবাড়ীয়া ইউনিয়ন,মহম্মদপুর,মাগুরা
তিনি ভুক্তভোগী মোঃ সুজন মোল্লার বিষয়টি দেখবেন বলে জানিয়েছেন
ভুক্তভোগী মোঃ সুজন মোল্লা ও তার পরিবারের আর্তনাদ প্রতিটা মানুষের বুকে রেখা টেনে যাচ্ছে।