সুমন চন্দ্র দে,
মহেশখালী (কক্সবাজার)
ককসবাজার জেলাধীন মহেশখালীতে বাস্তবায়নাধীন মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর ও কয়লাবিদ্যুৎ পরিদর্শন করেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এবং পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবঃ) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। পরিদর্শন শেষে তিনি বলেন ২০২৯ সালের মধ্যে প্রস্তাবিত মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরের ১ম দাপের কাজ শেষ হবে।
২১ অক্টোবর (সোমবার) সকাল সাড়ে ১০টায় কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর পরিদর্শন করতে আসেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এবং পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবঃ) ড. এম সাখাওয়াত হোসন। অতঃপর সাকাল ১১টায় কোলপাওয়ারের প্রশাসনিক সম্মেলন কক্ষে জাইকার প্রতিনিধি, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, সড়ক ও সওজসহ বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা সভা সম্পন্ন করেন। এতে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারাও।
আলোচনা সভায় জাইকার প্রতিনিধি মি: সাতো ২০২৯ সালের মধ্যে প্রস্তাবিত গভীর সমুদ্র বন্দের ১ম দাপের কাজ সম্পন্ন হবে আশ্বাস করেন। জাপান সরকারের জাইকা প্রতিনিধির দেয়া প্রতিশ্রুতি ঠিক রেখে যথা সময়ে মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরের কাজ শেষ করতে বলেন- নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবঃ) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
এছাড়াও আলোচনা সভায় তিনি মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরের উন্নয়ন কাজ ও পরিকল্পনা সম্পর্কে ভিডিও প্রজেক্টের মাধ্যমে প্রতিবেদন দেখে যথা সময়ে কাজ সম্পন্ন করার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অবগত করেন। সবশেষে বাংলাদেশের নৌ-বাহিনীর বোটের মাধ্যমে কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প, এসপিএম প্রকল্প, মাতারবাড়ী চ্যানেল ও ব্রেক ওয়াটার প্রকল্প পরিদর্শন শেষে বিকালে কক্সবাজারে ফিরে যান।