অন্যান্য

সমস্যায় জর্জরিত নাসিরনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স জনবল সংকটে চিকিৎসা সেবা ব্যাহত

  প্রতিনিধি 8 December 2024 , 4:17:03 প্রিন্ট সংস্করণ

ইয়াছিন চৌধুরী নাসিরনগর (ব্রাহ্মণ বাড়িয়া ) প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণ বাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স টি নানা সমস্যায় জর্জরিত । উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ধুঁকে ধুঁকে যেন নিজেই রোগী হয়ে পড়ছে! অপর্যাপ্ত চিকিৎসক, জনবল সংকট, শূন্য পদের ছড়াছড়ি, নিরাপত্তা ঘাটতি, বিশুদ্ধ পানির সংকট, ত্রুটিপূর্ণ সেপটিক ট্যাঙ্কের কারণে দুর্গন্ধসহ বিভিন্ন সংকটের বেড়াজালে ব্যাহত হচ্ছে চিকিৎসাসেবা। প্রশাসনিক কাজ সামলাতেও হিমশিম খেতে হচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। এত এত সীমাবদ্ধতার পরও রোগীদের যথাযথ চিকিৎসা দিতে শতভাগ চেষ্টা চলছে।ভৌগোলিক কারণে মাধবপুর, লাখাই উপজেলাসহ নাসিরনগর রোগীদের ভিড় সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে ডাক্তারদের। কর্তৃপক্ষের প্রত্যাশা, সব সমস্যা কাটিয়ে উঠে ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালটি ১০০ শয্যা উত্তীর্ণ করে রোগীদের ভরসাস্থলে পরিণত হতে পারবে নাসিরনগর হাসপাতালটি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নানা সমস্যা সত্ত্বেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলেন লাখাই, মাধবপুর উপজেলার কিছু অংশের মানুষে কে সাধারণ স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে আসছে। আন্তরিকভাবে চাইলেও নানামুখী সমস্যার কারণে সাধারণ রোগীদের চাহিদা পুরোপুরি পূরণ করতে পারছে না স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি। সরেজমিন হাসপাতালটির বহির্বিভাগে গিয়ে দেখা যায়, একই রুমে বসে চিকিৎসা দিচ্ছেন কয়েকজন চিকিৎসক। বাইরে প্রচন্ড – ভিড় ঠেলে ডাক্তার দেখানোর জন্য উদগ্রিব হয়ে রয়েছেন সেবা প্রত্যাশীরা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, আবাসিক মেডিকেল অফিসার, চক্ষু চিকিৎসক, চর্ম ও যৌন চিকিৎসক, ইএনটি কনসালট্যান্টসহ২৩ জন চিকিৎসকের স্হলে মাত্র ৭ জন চিকিৎসক রয়েছেন,নার্স ৩০ জন থাকার কথা থাকলেও রয়েছে ১৫ জন। এ সমস্ত পদ দীর্ঘ দিন ধরে খালি রয়েছে । অন্যদিকে হাসপাতাল পরিষ্কার
পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য নেই পর্যাপ্ত লোকবল। তিনজন ক্লিনার ও দুজন ওয়ার্ড বয়ের পদ শূন্য রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। এর বাইরে দাফতরিক কাজের জন্যও বিভিন্ন পদ দীর্ঘদিন ধরে শূন্য থাকায় প্রশাসনিক কাজ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। হাসপাতালের বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন অনেক পুরোনো হয়ে যাওয়ায় ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুৎ লাইন ঝুলে থাকায় আতঙ্কে থাকেন সেবা দাতা গ্রহীতারা। হাসপাতালের কোয়ার্টারগুলো আধুনিক মানের না হওয়ায় ডাক্তাররা সেসব স্থানে বসবাসের আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। এ ছাড়া হাসপাতাল প্রাঙ্গণে নিরাপত্তা ঘাটতিও রয়েছে। এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে সিকিউরিটি গার্ড নিয়োগ দেওয়া খুবই জরুরি বলে জানান অফিস প্রধান।
হাসপাতালের হিসাব অনুযায়ী গত নভেম্বর মাসে বহির্বিভাগে প্রতি দিন ৪০০ থেকে ৫০০ জন রোগীর সেবা দিচ্ছেন ডাক্তাররা। প্রতি মাসে ইমার্জেন্সি বিভাগে ৩ হাজার ৭৫৯ জন ও ইনডোরে ভর্তি হয়েছেন ৬২২ জন। সিজারিয়ান ব্যবস্থা চালু থাকায় ৮টি সিজার ও ৬৯টি নরমাল ডেলিভারি হয়েছে। একই সময়ে মেজর সার্জারি হচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে লাখাই, মাধবপুর ও নাসিরনগর উপজেলাসহ এ তিন উপজেলার অতিরিক্ত রোগী হওয়ায় প্রয়োজনীয় ঔষধ সরবারাহ করতে হিমশিম খেতে কতৃপক্ষকে।
রোগীদের অভিযোগ, তাদের নিত্যদিনের সঙ্গী হিসেবে রয়েছে হাসপাতালে ওষুধ না পাওয়ার অভিযোগ। প্রতিনিয়তই তারা বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন হাসপাতালের অটোস্ট্যান্ডের জন্য। ত্রুটিপূর্ণ সেপটিক ট্যাঙ্কের অবস্থা এতটাই খারাপ যে, কয়েক দিন পরপরই ময়লা বের করতে হয়। এ সময় দুর্গন্ধে হাসপাতাল এলাকায় চলাফেরা করা দায় হয়ে যায়।
সেবাপ্রত্যাশীরা জানান, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ইমার্জেন্সি বিভাগে রোগী আসার সঙ্গে সঙ্গে সামান্য চিকিৎসাসেবা দেওয়ার পরই ব্রাহ্মণ বাড়িয়া জেলা সদরে রেফার করা হয়। রোগীদের প্রায়ই ঝামেলায় পড়তে হয়ে ব্রাহ্মণ বাড়িয়া যেতে । সবচেয়ে বেশি ঝামেলায় পড়তে হয় ডেলিভারি রোগীদের । এ ছাড়া দুপুর ২টার পর ল্যাব বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সেবা নিতে আসা বেশিরভাগ রোগীকেই বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানোর জন্য বাইরের বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পাঠিয়ে দেন।
হাসপাতালের এতসব সমস্যার সঙ্গে প্রতিনিয়ত যুক্ত হয় নতুন নতুন আরও অভিযোগ। তারপরও সাধারণ মানুষের চাহিদা পূরণের আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা। হাসপাতালের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে উপজেলা আর এম ও ডাঃ সাইফুল ইসলাম বলেন লাখাই, মাধবপর কিছু অংশ সহ নাসিরনগর উপজেলায় প্রতিদিন এত রোগী ভর্তি হয় যে জন্য ৫০ শয্যায় সন্কুলান করতে না পেরে বারন্দায় জায়গা দিতে হচ্ছে,যত সম্ভব অতি দ্রুত স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সটি ১০০ শয্যা উন্নীত করা প্রয়োজন।পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. অভিজিৎ রায় বলেন, রোগীদের বিভিন্ন অভিযোগের বিষয়ে আমরা সজাগ রয়েছি। শত সীমাবদ্ধতার মধ্যেও আমরা সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি। রোগীর অবস্থা ক্রিটিক্যাল হলেই কেবল ব্রাহ্মণ বাড়িয়া সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়ে থাকে। তবে এ ক্ষেত্রে আরও আন্তরিক হওয়ার জন্য চিকিৎসকদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া দুপুর ২টার পর আসা সাধারণ রোগীদের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে তিনি বলেন, জনবল কম থাকায় এ সময় ল্যাব খোলা রাখা সম্ভব হয় না। তাই এ সময়ে সাধারণ রোগীদের হাসপাতালে না আসাই ভালো। ডাক্তারসহ তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর পদ শূন্য থাকায় প্রশাসনিক এবং হাসপাতাল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা কঠিন হয়ে পড়ছে বলেও জানান তিনি।

আরও খবর

গাজীপুরে পোশাক শ্রমিককে ‘দলবেঁধে ধর্ষণ’, থানায় যেতে বাধার অভিযোগ

সীমান্তে ২ভারতীয় নাগরিক আটক

একটা কিনলে অন্যটা কেনার টাকা থাকে না ঝিনাইদহ প্রতিনিধি চার সদস্যের পরিবার নিয়ে ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলার ঋষিপাড়ায় থাকেন ফজলুল রহমান। ভ্যান চালিয়ে দিনে আয় করেন ২৫০-৩০০ টাকা। এর অর্ধেক চলে যায় কিস্তি দিতে। বাকি টাকায় দৈনন্দিন সংসার খরচ চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন। গত বৃহস্পতিবার সকালে ফজলুর হরিণাকুণ্ডুর একটি দোকানে ডিম কিনতে এসেছিলেন। দাম শুনেই তিনি হতবাক। প্রতি হালি ডিমের দাম চাওয়া হচ্ছে ৫৬ টাকা। ফজলুর লোকমুখে শুনেছেন, সরকার ডিমের দাম কমিয়েছে। কিন্তু বাস্তবে দাম এত বেশি কেন? জিজ্ঞেস করতেই দোকানি বলেন, ‘নিলে নেন, না হলে অন্যখানে যান।’ পকেটের অবস্থা ভালো ছিল না ফজলুরের। বাধ্য হয়ে ফিরে যাচ্ছিলেন তিনি। এর আগে গিয়েছিলেন স্থানীয় কাঁচাবাজারে। শাকসবজিসহ সব পণ্যের অস্বাভাবিক দামে হতাশা ঘিরে ধরে তাঁকে। আয়ের সঙ্গে খরচের হিসাব মেলাতে পারছিলেন না। ফজলুর রহমান বলেন, ১৫ দিন আগেও প্রতি পিস ডিমের দাম ছিল ১২ টাকা। এখন সেটার দাম কোথাও ১৩ টাকা ৫০ পয়সা আবার কোথাও ১৪ টাকা। হালিতে এই ১৫ দিনের ব্যবধানে ডিমের দাম বেড়েছে ৬-৮ টাকা। শাকসবজি, মাছ, আলু, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচসহ সবকিছুর দামই বেড়েছে। এভাবে দ্রব্যমূল্য বাড়তে থাকলে সীমিত আয়ে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে না খেয়ে থাকতে হবে। ২৫০-৩০০ টাকা আয়ের মধ্যে ঋণ নিয়ে কেনা ভ্যানের কিস্তির জন্য দিতে হয় ১৫০ টাকা। বাকি ১০০-১৫০ টাকায় চাল, ডাল, তেল আর তরিতরকারি কেনা যায় না। একটা কিনলে অন্যটা কেনার টাকা থাকে না। কাঁচাবাজারে কেনাকাটা করতে এসেছিলেন সাগর হোসেন। তিনি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত। হরিণাকুণ্ডু পৌরসভার শুড়া এলাকায় থাকেন স্ত্রী, দুই সন্তান ও মা-বাবা নিয়ে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে ছয় সদস্যের সংসারে খরচ চালাতে হিমশিম অবস্থা তাঁর। সাগর বলেন, সপ্তাহের ব্যবধানে সবকিছুর দাম বেড়েছে। কোনো কোনো পণ্যের দাম দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে। বাজার নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্টদের পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানান তিনি। ডিমের বাজার নিয়ন্ত্রণে ১৫ অক্টোবর সরকারের কৃষি বিপণন অধিদপ্তর মূল্য নির্ধারণ করে দেয়। উৎপাদক পর্যায়ে ১০ টাকা ১৯ পয়সা, পাইকারিতে ১১ টাকা ১ পয়সা এবং খুচরায় ১১ টাকা ৮৭ পয়সা প্রতি পিসের ডিমের দাম নির্ধারণ করা হয়। বুধবার থেকে এ দামে ডিম বিক্রির কথা থাকলেও বাজারের চিত্র ভিন্ন। একেক জায়গায় একেক রকম দাম নেওয়া হচ্ছ। উপজেলা শহরের কোথাও ১৩ টাকা ৩৩ পয়সা, কোথাও ১৩ টাকা ৫০ পয়সায় বিক্রি হচ্ছে। গ্রামাঞ্চলের বাজারে ১৪ টাকা করে। লাগামহীন ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দামও। বাজারভেদে প্রতি কেজি ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে ১৮০-২০০ টাকায়। সোনালি মুরগি ২৮০-৩০০ টাকা কেজি। বৃহস্পতিবার সকালে শহরের কাঁচাবাজারে প্রতি কেজি কাঁচামরিচ বিক্রি হয় ২৮০-৩২০ টাকায়। পেঁয়াজের কেজি ১২০ টাকা। লাউ পিস ৫০-৬০ টাকা, আলুর ৬০ টাকা কেজি। ৩০ টাকার মিষ্টি কুমড়া বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকা। ৪০ টাকার কাঁচাকলা ৬০ টাকা। ৪০ টাকার শসা বিক্রি হয়েছে ৬০ টাকায়। গত সপ্তাহের চেয়ে এদিন ঢ্যাঁড়শের দাম কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০ টাকায়। প্রতি কেজি পেঁপে ৩০ টাকা থেকে হয়েছে ৪০-৫০ টাকা। বেগুন বিক্রি হতে দেখা গেছে ১৩০-১৫০ টাকায়। ৫০ টাকার নিচে বাজারে সবজি মিলছে না। ব্যবসায়ীদের দাবি, সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়েছে। কাঁচাবাজারের বিক্রেতা খাইরুল ইসলামের ভাষ্য, কয়েকদিন আগে টানা বৃষ্টি হয়েছে। তা ছাড়া অনেক এলাকায় বন্যা হচ্ছে। মানুষের সবজি ও কাঁচামালের ক্ষতি হয়েছে। এতে সরবরাহ কম। তাই সব কিছুর দাম বেড়েছে। দাম কমাতে হলে আগে আড়তদারদের নিয়ন্ত্রণের আহ্বান জানান পাইকারি বিক্রেতা আব্দুল খালেক। তিনি বলেন, আড়ত থেকে কিনে সামান্য লাভে বিক্রি করেন। হরিণাকুণ্ডু উপজেলা মোড়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে আশরাফুল ইসলামের। তাঁর দাবি, খামারির কাছ থেকেই প্রতি পিস ডিম কিনতে হয় ১৩ টাকা ২০ পয়সায়। এর সঙ্গে পরিবহন খরচ রয়েছে। খুচরায় বিক্রি করছেন ১৩ টাকা ৩৩ পয়সায়। আনার সময় অনেক ডিম ভেঙে যায়। ফলে লাভ থাকে না। শুধু ক্রেতা ধরে রাখতেই ডিম বিক্রি করছেন। উৎপাদক ও পাইকার পর্যায়ে দাম নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে ডিম বা ব্রয়লার মুরগির দাম খুচরা বাজারে কমবে না বলে মনে করেন তিনি। মাছের বাজারেও একই অবস্থা। এদিন সকালে হরিণাকুণ্ডু শহরের দৈনিক বাজারে প্রতি কেজি রুই ও কাতলা প্রকারভেদে বিক্রি হয়েছে ২৫০-৩৫০ টাকায়। পাঙাশ ও তেলাপিয়ার দর ১৫০-২৫০ টাকা; চ্যাঙ ও দেশি পুঁটি বিক্রি হয় ৩২০-৫০০ টাকায়। মাছ বিক্রেতা জয়নাল মিয়ার ভাষ্য, আড়তে তেমন মাছ আসছে না। অল্প পরিমাণে যা আসছে, অনেক বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। আড়তদার কামাল উদ্দিন বলেন, বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদের আড়তে মাছ আসে। কিছু এলাকায় বন্যা ও অতিবৃষ্টির কারণে প্রচুর ঘের-পুকুর তলিয়ে গেছে। এ ছাড়া প্রচুর মাছ মারাও গেছে। ফলে সরবরাহ কমেছে, তাই দাম বেশি। ঝিনাইদহ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক নিশাত মেহের বলেন, এই এলাকায় খামারি নেই। ব্যবসায়ীরা পাবনা বা অন্য এলাকা থেকে বেশি দামে ডিম কিনেন। ফলে সরকারের বেঁধে দেওয়া দর নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। তবুও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেছেন। ডিমসহ সব নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। প্রতিনিয়ত বাজার তদারকি চলছে জানিয়ে ইউএনও আক্তার হোসেন বলেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে নানামুখী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

বাংলাদেশ প্রেসক্লাব, নেত্রকোণা জেলা শাখার পক্ষ থেকে সকল শহীদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি 

সরকারি খাল ও খাস জায়গা দখল করে কালভার্ট নির্মাণের অভিযোগ 

ধর্মপাশায়,পানির নিচে আমন জমি কৃষকের মাথায় হাত।

                   

জনপ্রিয় সংবাদ