
স্কোয়াশ একটি বিদেশি সবজি। এটি মূলত আমেরিকার স্থানীয় উদ্ভিদ,তবে এখন সারা বিশ্বে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।ধারণা করা হয় বাংলাদেশে ২০০০ সালের পর থেকে বাণিজ্যিকভাবে স্কোয়াশ চাষের প্রচলন শুরু হয়। ২০১০ সালের পর থেকে বিশেষ করে জুকিনি ও বাটারনাট স্কোয়াস বাণিজ্যিকভাবে চাষ শুরু হয়।বর্তমানে বেশ কিছু কৃষক এটি চাষ করছেন, বিশেষ করে উত্তরবঙ্গ ও সিলেট অঞ্চলে।
স্কোয়াশ সাধারণত গ্রীষ্মকালীন ও শীতকালীন দুই ধরনের হয়ে থাকে।গ্রীষ্মকালীন স্কোয়াশ: এটি নরম ত্বক ও বীজযুক্ত হয়, যেমন জুচিনি। এটি দ্রুত রান্নার জন্য ব্যবহৃত হয়।শীতকালীন স্কোয়াশ: ত্বক শক্ত এবং দীর্ঘ সময় সংরক্ষণ করা যায়। যেমন, বাটারনাট স্কোয়াশ এবং অ্যাকর্ন স্কোয়াশ।
একটি গাছ থেকে ৫-১৫টি স্কোয়াশ ফল পাওয়া যায়।স্কোয়াশে ভিটামিন এ, সি, পটাশিয়াম এবং আঁশ সমৃদ্ধ। এটি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এবং স্যুপ, সালাদ বা ভাজি হিসেবে খাওয়া যায়।
বাংলাদেশে যদি স্কোয়ার চাষ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দেওয়া যায়,তাহলে এটি কৃষকদের জন্য একটি লাভজনক ও টেকসই ফসল হয়ে উঠতে পারে