অন্যান্য

কোনাবাড়ীতে চলছে জমজমাট মাদকদ্রব্য ব্যবসা।

  প্রতিনিধি 23 April 2025 , 4:00:32 প্রিন্ট সংস্করণ

মোঃ মিন্টু

গাজীপুর কোনাবাড়ী থানা এলাকায় বিভিন্ন লোকেশনে জমজমাট মাদকদ্রব্য ব্যবসা চলছে, মাদকদ্রব্য কারবারিরা দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন প্রকাশেই মাদকদ্রব্য কারবারি করে যাচ্ছে, তাঁদের প্রতিরোধ কঠিন কোনো ধরনের উদ্যোগ না নেওয়ায় অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছে। প্রতিবেশীদের মন্তব্য থেকে জানাজায় ঘুরে ঘুরে রাস্তার মোড়ে মোড়ে দাড়িয়ে প্রকাশেই মাদকদ্রব্য ব্যবসা করে চিহ্নিত দুর্ধর্ষ মাদকদ্রব্য কারবারিরা, কিশোর গ্যাং, খুনি সন্ত্রাসী দুর্ধর্ষ অপরাধ অপকর্মের সাথে জড়িতদের নিয়ে গড়ে তুলেছে কথিত বাহিনী বটে, বাহিনী নিয়ে মহড়া শোডাউন দিয়ে জানান দেয় সে বড় গডফাদার হিসেবে প্রতীবেশ এলাকাবাসী মানুষ জানলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দমনে বিশেষ করে কঠিন একশন নিচ্ছে না রহস্যময় কারনেই!। স্থানীয় পর্যায়ের মানুষ মাদকদ্রব্য কারবারির তথ্য চিত্র পুলিশ কে জানালে সেই তথ্য চলে যায় মাদকদ্রব্য কারবারির কাছে এমনি অভিযোগ উঠেছে। পুলিশের অভিযান দেওয়ার আগেই সেই গোপনীয় খবর মাদকদ্রব্য কারবারি জেনে যায় সটকে পড়ে….।

গাজীপুরের কোনাবাড়ী থানাধীন ৮নং ওয়ার্ড উত্তর দেওয়ালিয়া বাড়ী, ভান্ডারী গলিতে মাদকদ্রব্য নগরী হিসেবে পরিচিত অর্জন করেছেন জমে উঠেছে মাদক ব্যবসা জমজমাট, সকাল থেকে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত মাদকাসক্ত-মাদকদ্রব্য কারবারিরা বেপরোয়া অপ্রতিরোধ্য একচেটিয়া করে যাচ্ছে মাদকদ্রব্য ব্যবসা, ১ মোঃ রাশেদ, ২ মোঃ ইউনুস, ৩ মোঃ মাহিন,৪ মোঃ কাজল, ৫ মোঃ জিয়া,৬ মোঃ সোহেল,৭ মোঃ বোরহান, ৮ মোঃ সাজোন ৯ মোঃ বিল্লাল হোসেন১০ মোঃ কায়েস আলী ১১মোঃশাহাদাত হোসেন ১২মোঃ হিরো ১৩ মোঃ মামুন ১৪মোঃসবুজ ১৫ মোঃ হৃদয় ১৬ মোঃ মোশারোফ ১৭ মোঃ ফজলু ১৮ মোঃ আক্তার সহ একটি প্রভাবশালী মাদকদ্রব্য কারবারি রয়েছে গ্রুপ, আলাদ আলাদা করে গ্রুপের কথিত দুর্ধর্ষ বাহিনী গড়ে তুলেছে স্থানীয় পর্যায়ে মাদকদ্রব্য ব্যবসা করার জন্য, বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন আনাগোনা দেখা যায় উক্ত এলাকায় মাদকদ্রব্য কিনতে?। মাদকদ্রব্য কারবারিরা স্থানীয় পর্যায়ের মানুষদের নানা ধরনের হয়রানি হুমকি ধামকি, অত্যাচার নির্যাতন করে যাচ্ছেই!, কিছু বাড়ির মালিক, রাজনীতি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সরাসরি মাদকদ্রব্য কারবারির সঙ্গে জড়িত রয়েছে বটে। মাদকদ্রব্য কারবারির পক্ষে স্থানীয় পর্যায়ের কিছু দলীয় নেতা, মাতব্বর, বাড়ীর মালিক গুনগান গায়!, সার্পোট দিচ্ছে জানাজায়।

কিছু বাড়ির মালিক অতিরিক্ত টাকার বিনিময়ে বাড়ীতে মাদকদ্রব্য কারবারিকে ঘর রুম ভাড়া দেয় সেই রুমে ঘরে আস্তানা হিসেবে মাদকদ্রব্য পরিচিত অর্জন করছে?, থানা পুলিশ গেলে বাড়ির মালিক বাজে মন্তব্য আচরণ করেন ও মাদকদ্রব্য কারবারিকে ছাড়িয়ে রাখেন পুলিশের কাছ থেকে এমন অগুনিত অভিযোগ উঠেছে এলাকার মানুষের কাছ থেকে। মাদকদ্রব্য কারবারিরা দোকানে দোকানে বসে আড্ডা মারে ব্যবসা করে জমজমাট (৫০০-৭০০ ) টাকা খরচ করে।

অনেকেই বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে ও একাধিক বার জেল খেটেছে এবং নতুন ব্যবসায়ীদের দিয়ে ব্যবসা জমজমাট চালিয়ে রামরাজত্ব বেপরোয়া চালিয়ে যাচ্ছে মাদকদ্রব্য ব্যবসা। থানার কিছু পুলিশ কর্মকর্তা মাদকদ্রব্য কারবারিদের নিয়ে ঘুরাঘুরি করে ও আড্ডা দেয়, গভীর সম্পর্ক রয়েছেস স্থানীয় জানান লোকজন। চুরি ছিনতাই, কিশোর গ্যাং সহ নানা ধরনের অপরাধ অপকর্ম সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বেপরোয়া হয়ে যাচ্ছে বর্তমানে এঁদের কঠিন উদ্যোগে নির্মুল করার জন্য স্থানীয় রাজনীতি নেতৃবৃন্দ, বাড়ির মালিক, সামাজিক অরাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ সহ থানা পুলিশের ঐক্যবদ্ধ উদ্যোগ নেওয়া দরকার।

আরও খবর

                   

জনপ্রিয় সংবাদ