প্রতিনিধি 23 October 2024 , 5:05:42 প্রিন্ট সংস্করণ
সুমন আহমদ,
দোয়ারা’বাজার সুনামগঞ্জ
দোয়ারা বাজার উপজেলার বাংলা’বাজারের ইউনিয়নে’র বড়ইউড়ি দারুসসুন্নাত বহুমুখী আলিম মাদ্রাসার দুর্নীতিবাজ প্রিন্সিপাল সৈয়দ হুসেন কবির সাহেবের বিরুদ্দে নানান দুর্নীতি ও ঘোষ বানিজ্যর অভিযোগ উঠে তখন বড়ইউড়ি মাদ্রাসায় জরুরী মিটিং হয় উক্ত মিটিংয়ে তদন্ত কমিটি ঘটন করা হয়।
উক্ত কমিটি এক মাস পরে আজ তদন্ত রিপোর্ট জমা দিয়েছেন উক্ত রিপোর্টে দুর্নিতি ও ঘোষ বানিজ্যের অভিযোগের ৯৫% সত্যতা পাওয়া গিয়েছে এর মধ্যেই দুর্নিতিবাজ প্রিন্সিপাল কবির হুসেন সাহেব নতুন নাটক শুরু করছেন ওনার দুর্নিতি ও ঘোষ বানিজ্যের মুখুশ উন্মচন হওয়ায় ওনি অভিনয় করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন
সুলেমান আহমেদ কামরান বলেন :-
তাই আমি আমরা এলাকার সম্মানীত সচেতন মহল ও প্রশাসনের উর্ধতন কর্মকর্তাদের কাছে আবেদন করবো
অতি দ্রুত এই দুর্নিতিবাজ প্রিন্সিপালকে পদত্যগে বাধ্য করুন আমাদের দফা এক দাবী এক দুর্নিতিবাজ প্রিন্সিপালের পদত্যাগ
জনে সূত্রে জানা যায় :- মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল সৈয়দ হুসেন কবির অনেক ক্ষমতাধর থাকায় এখন পযর্ন্ত শক্তিশালী থাকার কারণে এখন পর্যন্ত দায়িত্বে আছেন তিনি।
নানান ধরনের অভিযোগ :-
এলাকাবাসী জানান, মাদ্রাসার পুকুর প্রতি বছর ৭হাজার টাকা লিজ দিয়ে টাকা উত্তোলন করে নিজ পকেটে রেখেছেন সৈয়দ হোসেন। দীর্ঘ বছর পুকুর লিজের টাকা মাদ্রাসা তহবিলে জমা না দেওয়ার অভিযোগ। শিক্ষকদের বেসরকারি বেতন ভাতা না দিয়ে এলাকাই ভোগ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বড়ইউড়ি আলিম মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ হোসেন কবির বলেন, আমি ষড়যন্ত্রের স্বীকার, তদন্ত কমিটির তদন্তে সত্যতা পাওয়া যাবে।
ঝুমগাও গ্রামের সেলিম আহমেদ অভিযোগ করেন, প্রিন্সিপাল সৈয়দ হোসেন কবির শিক্ষকতার পাশাপাশি বিভিন্ন দেশে মানুষ পাচারের ব্যবসা করেন। তিনি আমাকে ইউরোপে পটানোর কথা বলে ভুয়া ভিসা ভুয়া টিকেট দিয়ে আমাকে এয়ারপোর্টে পাঠিয়ে তাঁর মোবাইল বন্ধ করে দেয়, পরে থানার সহযোগিতায় আমি কিছু টাকা তার থেকে আদায় করতে পারি। এখনো আমি ৭৫ হাজার টাকা পাওনা রয়েছে।
তদন্ত কমিটির প্রধান মাওলানা আব্দুস ছাত্তার জানান, সঠিক তদন্তের মাধ্যমে খুব শীঘ্রই তদন্ত প্রতিবেদন এলাকাবাসীর সামনে উপস্থাপন করা হবে।