প্রতিনিধি 8 December 2024 , 12:13:52 প্রিন্ট সংস্করণ
গণহত্যার দায়ে মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিচার চান বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গারা। ন্যায়বিচার নিশ্চিত হলে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় গতি আসবে বলে আশা তাদের। জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানার জন্য আবেদন করায় আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) প্রধান কৌঁসুলির প্রতি কৃতজ্ঞতারও শেষ নেই রোহিঙ্গাদের।
অসংখ্য মানুষের অজানা পথ পাড়ি দেয়ার হৃদয়স্পর্শী এই মুহূর্তগুলো এখন রূপ নিয়েছে কষ্টের জীবনে। পরিণত হয়েছে দীর্ঘশ্বাসে। আশ্রয় শিবিরের কষ্টকর জীবনযাত্রায় লাখ লাখ রোহিঙ্গার দিন কাটছে ছন্দহীনভাবে। নিজ বাসভূমিতে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার স্বপ্নও হচ্ছে দীর্ঘায়িত।
অথচ বছর সাতেক আগে, প্রাণে বাঁচতে জন্মভূমির মায়া ছেড়ে নাফ নদীর এপার ওপারের কাদামাটি মাড়িয়ে রোহিঙ্গাদের এক অনিশ্চিত যাত্রায় হতবাক হয় বিশ্ব। সেনাদের নির্যাতনের ঘটনায় ওঠে নিন্দার ঝড়। সহিংস এ কর্মকাণ্ডকে গণহত্যা আখ্যা দেয় জাতিসংঘ। অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু করে আইসিসি, চলে চার বছরেরও বেশি সময়।
তদন্তের স্বার্থে আইসিসির প্রধান কৌঁসুলি করিম খান তিনবার পরিদর্শন করেন কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প। সংগ্রহ করেন যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত। সাত বছর পর অবশেষে মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদনে নতুন আশায় বুক বেঁধেছেন রোহিঙ্গারা।
ক্যাম্প-১ ডব্লিউ, ব্লক-সি এর বাসিন্দা জোহার (৩৬) বলেন, ‘আমাদের দেশে চলে যাব, এটা পুরোপুরি আশা রয়েছে। এখন তো রাখাইন হচ্ছে আগুনের গোলার মতো। তারা ২০১৭ সাল থেকে সেখানে অত্যাচার চালিয়ে আসছে জান্তারা। এখন আগুনের গোলার মধ্যে কীভাবে যাব? আমাদের ওপর যে অত্যাচার হয়েছে তা বিশ্বের কারও হয়নি। বিশ্ব যদি আমাদের রাখাইনে নিরাপত্তার সঙ্গে পাঠানো ব্যবস্থা করে তাহলে যেতে পারব।’
গণহত্যার দায়ে মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিচার চান বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গারা। ন্যায়বিচার নিশ্চিত হলে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় গতি আসবে বলে আশা তাদের। জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানার জন্য আবেদন করায় আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) প্রধান কৌঁসুলির প্রতি কৃতজ্ঞতারও শেষ নেই রোহিঙ্গাদের।
অসংখ্য মানুষের অজানা পথ পাড়ি দেয়ার হৃদয়স্পর্শী এই মুহূর্তগুলো এখন রূপ নিয়েছে কষ্টের জীবনে। পরিণত হয়েছে দীর্ঘশ্বাসে। আশ্রয় শিবিরের কষ্টকর জীবনযাত্রায় লাখ লাখ রোহিঙ্গার দিন কাটছে ছন্দহীনভাবে। নিজ বাসভূমিতে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার স্বপ্নও হচ্ছে দীর্ঘায়িত।
অথচ বছর সাতেক আগে, প্রাণে বাঁচতে জন্মভূমির মায়া ছেড়ে নাফ নদীর এপার ওপারের কাদামাটি মাড়িয়ে রোহিঙ্গাদের এক অনিশ্চিত যাত্রায় হতবাক হয় বিশ্ব। সেনাদের নির্যাতনের ঘটনায় ওঠে নিন্দার ঝড়। সহিংস এ কর্মকাণ্ডকে গণহত্যা আখ্যা দেয় জাতিসংঘ। অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু করে আইসিসি, চলে চার বছরেরও বেশি সময়।
তদন্তের স্বার্থে আইসিসির প্রধান কৌঁসুলি করিম খান তিনবার পরিদর্শন করেন কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প। সংগ্রহ করেন যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত। সাত বছর পর অবশেষে মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদনে নতুন আশায় বুক বেঁধেছেন রোহিঙ্গারা।
ক্যাম্প-১ ডব্লিউ, ব্লক-সি এর বাসিন্দা জোহার (৩৬) বলেন, ‘আমাদের দেশে চলে যাব, এটা পুরোপুরি আশা রয়েছে। এখন তো রাখাইন হচ্ছে আগুনের গোলার মতো। তারা ২০১৭ সাল থেকে সেখানে অত্যাচার চালিয়ে আসছে জান্তারা। এখন আগুনের গোলার মধ্যে কীভাবে যাব? আমাদের ওপর যে অত্যাচার হয়েছে তা বিশ্বের কারও হয়নি। বিশ্ব যদি আমাদের রাখাইনে নিরাপত্তার সঙ্গে পাঠানো ব্যবস্থা করে তাহলে যেতে পারব।’